DETAILED NOTES ON কবিতা, গল্প, গদ্য

Detailed Notes on কবিতা, গল্প, গদ্য

Detailed Notes on কবিতা, গল্প, গদ্য

Blog Article

উজ্জ্বল চক্রবর্তী উজ্জ্বল সিংহ উদয়নারায়ণ সিংহ উমা মাজি মুখোপাধ্যায় উত্তমা চক্রবর্তী উৎপল সরকার উৎপলকুমার বসু উজ্জ্বল চট্টোপাধ্যায় উত্তম দত্ত উল্লাস চট্টোপাধ্যায় উৎপল ফকির উর্মিলা চক্রবর্তী উমা মণ্ডল ঊ

সমাপনী প্রস্তুতি পঞ্চম শ্রেণি বাংলা যুক্ত বর্ণ (সকল গদ্য,কবিতা, শব্দ ও বাক্য সহ)

এ. পরীক্ষা নেওয়া হয়। মোট দশজন ছাত্র প্রথমবারে পরীক্ষা দিয়েছিলেন। উত্তীর্ণ হয়েছিলেন কেবলমাত্র বঙ্কিমচন্দ্র ও যদুনাথ বসু।

গণেশ ঢোল গৌতম ঘোষ গৌতম দত্ত গৌতম ঘোষদস্তিদার গৌরীশঙ্কর দে গৌতম ভরদ্বাজ গৌরশংকর বন্দ্যোপাধ্যায় গৌরহরি দাস গিরিশ ঘোষ চ

নীলাঞ্জন মুখোপাধ্যায় নবকুমার বসু নীলাঞ্জন চট্টোপাধ্যায় নীলাঞ্জন হাজরা নন্দদুলাল আচার্য নান্নু মাহবুব নারায়ণ কর্মকার নির্মলচন্দ্র সুকুল নির্মলচন্দ্র গঙ্গোপাধ্যায় নীলাদ্রিশেখর সরকার নুরুল ইসলাম বাবুল নীলকণ্ঠ ঘোষাল ননী ভৌমিক নির্মল কুমার বিশ্বাস নির্মলেন্দু দাস নির্মল হালদার নাসিম-এ-আলম নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায় নিবেদিতা আচার্য নলিনীরঞ্জন পণ্ডিত নির্মল ধর নির্মাল্যনারায়ণ চক্রবর্তী নৃসিংহপ্রসাদ ভাদুড়ী নবারুণ ভট্টাচার্য নরেন্দ্রনাথ মিত্র প

পবিত্র ভট্টাচার্য পার্থ সাহা পুষ্পিত মুখোপাধ্যায় প্রীতিময় চক্রবর্তী প্রত্যূষকুমার রীত প্রশান্ত মাজী প্রজিত জানা প্রবীরকুমার দত্ত প্রণবকুমার চট্টোপাধ্যায় প্রসেনজিৎ দাশগুপ্ত পরিমল দে প্রবালকুমার বসু পিয়াস মজিদ প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় পৃথ্বীরাজ চৌধুরী পুষ্পিতা চট্টোপাধ্যায় প্রবীর চক্রবর্তী পঞ্ছতপা পীযূষ ভট্টাচার্য পূর্ণা মুখোপাধ্যায় প্রশান্তকুমার মজুমদার পবিত্র সরকার পাপড়ি গুহ নিয়োগী প্রশান্ত দাঁ প্রমথ চৌধুরী প্রফুল্লচন্দ্র রায় পার্থপ্রতিম বন্দ্যোপাধ্যায় প্রশান্তচন্দ্র মহলানবিশ প্যারীচাঁদ মিত্র প্রফুল্ল রায় ফ

আপনি যদি তথ্য গুলো এখানে সেভ করে রাখতে চান তবে এখানে টিক দিয়ে রাখুন।

, ২/১ আর কে মিশন রোড, ঢাকা-১২০৩ থেকে মুদ্রিত।

জনগণকে জাগিয়ে তোলার অস্ত্রই হলো কবিতা।- কাজী নজরুল ইসলাম

গদ্য কবিতার করিডোর ও প্রবণতা: শেখর দেব

বেবাক জল এক ঘাটেই। যারা ১৯৩০ এবং তৎপরবর্তীকালের আধুনিক কবিতার মধ্যে ডুইবে আপনাদের কবিতাতো আলাদা করা যায়না। ছেঁড়া তবনের সেলাই কিচ্ছা বাদ দিয়া নতুন ধারা ধরেন। চর্চা করেন। শুরুটা কবি ফাহিম ফিরোজের ভাতঘুম কাব্যগ্রন্থে আছে। সেরা সেরা সব কবিতা। গলাকাটা কথা, নতুন ধারা ছাড়া বাংলা কবিতা বাঁচবে না কেননা ইতিহাস তা-ই বলে।

গদ্যকবিতার কথা বলতে গিয়ে কবি নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী ‘ছন্দের ’সহজ পাঠ’’ প্রবন্ধে একটি প্রচলিত মজার কথা get more info বলেছেন এভাবে—‘গদ্যকবিতার কথা যখন উঠলই, তখন এই নিয়ে যে রসের কথাটা এককালে খুব শোনা যেত, সেটাও বলি। অনেককেই তখন বলতে শুনেছি যে, টানা একপাতা গদ্য লিখে তারপর ইরেজার দিয়ে তার দু’পাশটা একটু এলোমেলোভাবে মুছে দিলেই সেটা অমনি গদ্য কবিতা হয়ে যায়। খুবই যে মোটা দাগের রসিকতা, তাতে সন্দেহ নেই। যারা বলতেন, তাঁদের সঙ্গে তর্ক করতেও রুচিতে বাধত বলেই আমার এক বন্ধু মন্তব্য শুনে একটুও না হেসে খুব অবাক হবার ভান করে বলতেন, “মুছতে যে হবেই, এমন কথা কে বলল। আপনি দেখছি কিছুই জানেন না। না-মুছলেও কবিতা হয়”। বাজে রসিকতার এটাই ছিল মোক্ষম জবাব।’ কবিতা কী?

কবিতা কেবল ভাষাসর্বস্ব কঙ্কালমাত্র নয়। অনেকটা আপন অস্তিত্বকে খুঁড়ে তুলে আবিস্কার করে নেবার মতো এক মনোভাষা, মানগঠন, রুচিগঠন ও বাচনসৌন্দর্য সৃজন। শৈলীদক্ষতা ও গুনাবলি নতুন এবং সপ্রাণ। নতুন ধারার কবি অজ্ঞাত ফলের কাঁদি কাঁধে নিয়ে নুয়ে পড়ে। বস্তু ও বর্তমান লয়ে কবির খেলা প্রেম, দ্রোহ, দুঃখ, বেদনা, সুখবোধ, বিরহ এবং অভিমান। ধর্ম-অধর্ম এবং উৎসব ও অভিসার ফুটিয়ে তুলতে পারা যায় কবিতায়। কবি ফাহিম ফিরোজ এর ভাতঘুম নতুন ধারার প্রথম সোপান, অনবদ্য।পুরাতত্ত্ব, দর্শন, ঐতিহ্য আর বাংলা জাতির শেকড় তথা লোকজ ভাষার মিশেলে প্রাচুর্যময় এক শতাব্দীর বাঁক। কোথাও কোনো ঘাটতি নেই, বৈজ্ঞানিকভাবে পরীক্ষিত এই নতুন ধারার ইস্তেহার। আগামী একশ বছর সাহিত্যে টিকে থাকার মতে মহত্ত্বময়। বাংলা সাহিত্য জগত এখন লেজুড়বৃত্তির লেবাসে আটকা। ফলে অভাগা এই জাতির সাংস্কৃতিক মুক্তি রাজনৈতিক গ্যাঁড়াকলে পদদলিত হচ্ছে প্রতিনিয়ত। পরিবর্তনের স্বতঃস্ফূর্ততাকে যারা স্বীকার না করে নির্দিষ্ট তথা আধুনিক ছকের বা গন্ডির মধ্যে কবিতা লিখে তারা ধ্বংস হয়ে যাবে, হারিয়ে যাবে কালের অতল গর্ভে। নতুন ধারা দিছে তাই আধুনিকের মুখে ছাই!

সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন। মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?

Report this page